Assignment

বাংলাদেশে ব্যবসায় সম্প্রসারণে ব্যবসায় পরিবেশের প্রভাব বিশ্লেষণ

এসএসসি এর সুপ্রিয় পরীক্ষার্থী বন্ধুরা তোমাদের জন্য প্রণীত এসএসসি পরীক্ষা ব্যবসায় উদ্যোগ ১ম এ্যাসাইনমেন্ট এর বাছাইকরা নমুনা উত্তর (বাংলাদেশে ব্যবসায় সম্প্রসারণে ব্যবসায় পরিবেশের প্রভাব বিশ্লেষণ) প্রণয়ন করা হয়েছে। তোমরা যারা সরকারি, বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার্থী আছো তোমাদের ১ম সপ্তাহের এ্যাসাইনমেন্ট ব্যবসায় উদ্যোগ বিষয়ের একটি নির্ধারিত কাজ দেয়া হয়েছিল। যথাযথ মূল্যায়ন নির্দেশনা অনুসরণ করে তোমাদের জন্য ব্যবসায় উদ্যোগ ১ম এ্যাসাইনমেন্ট এর বাছাইকরা নমুনা উত্তর দেওয়া হল।

এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের ইচ্ছুক সকল সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের ব্যবসায় শিক্ষা শাখার শিক্ষার্থীদের জন্য প্রথম সপ্তাহে ব্যবসায় উদ্যোগ এবং ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিষয়ের একটি করে নির্ধারিত কাজ দেয়া হয়েছে। পরীক্ষার্থীরা যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে সাপ্তাহিক অ্যাসাইনমেন্ট গুলো সংগ্রহ করার পর সম্পন্ন করে সংশ্লিষ্ট বিষয় শিক্ষকের নিকট যথানিয়মে জমা দিতে হবে।

এসএসসি পরীক্ষা ব্যবসায় উদ্যোগ ১ম এ্যাসাইনমেন্ট

ব্যবসায় শিক্ষা শাখার এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য প্রথম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টে ব্যবসায় উদ্যোগ পাঠ্যবইয়ের প্রথম অধ্যায় ব্যবসায় পরিচিতি থেকে ২০ নম্বরের একটি অ্যাসাইনমেন্ট নির্ধারণ করা হয়েছে। ব্যবসায় শিক্ষা শাখার এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য প্রথম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টে ব্যবসায় উদ্যোগ পাঠ্যবইয়ের প্রথম অধ্যায় ব্যবসায় পরিচিতি থেকে ২০ নম্বরের একটি অ্যাসাইনমেন্ট নির্ধারণ করা হয়েছে।

নিচের ছবিতে এসএসসি পরীক্ষা এর ব্যবসা উদ্যোগ বিশ্বের প্রথম অ্যাসাইনমেন্ট বিস্তারিত উল্লেখ করা হলো।

“বাংলাদেশে ব্যবসায় সম্প্রসারণে ব্যবসায় পরিবেশের প্রভাব বিশ্লেষণ”

ব্যাবসায়ের ধারণা:

সাধারণভাবে মুনাফা অর্জনের লক্ষ্যে পরিচালিত অর্থনৈতিক কর্মকান্ডকে ব্যবসায় বলে। মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে মানুষ যে সব বৈধ অর্থনৈতিক কার্যাদি সম্পন্ন কওে থাকে তাকে ব্যবসায় বলে। পরিবারের সদস্যদেও জন্য খাদ্য উৎপাদন করার লক্ষ্যে হাস মুরগী পালন করা, সবজি ও ফসল চাষাবাদ করাকে ব্যবসায় বলা যায় না। কিন্তু যখন কোন কৃষক মুনাফার জন্য ধান, সবজি, ফল বা ফসল ফলায় তাকে ব্যবসায় বলে গণ্য করা হয়। তবে মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে পরিচালিত সকল অর্থনৈতিক কর্মকান্ড ব্যবসায় বলে গণ্য হবে যদি সেগুলো, দেশের আইনে বৈধ ও সঠিক উপায়ে পরিচালিত হয়।

সুতরাং যে কাজকে আমরা ব্যবসায় বলবো তার চারটি মৌলিক উপাদান থাকতে হবে। যেমন-

ক. অর্থনৈতিক কাজ
খ. মুনাফার উদ্দেশ্য
গ. ঝুঁকি
ঘ. বৈধতা

এই চারটি উপাদান না থাকলে কোন কাজকে ব্যবসায় বলা যাবে না। ব্যবসায়ের আরও কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট আছে, যা ব্যবসায় কে অন্যান্য পেশা থেকে আলাদা করেছে। ব্যবসায়ের সাথে জড়িত পণ্য বা সেবার অবশ্যই আর্থিক মূল্যমান থাকতে হবে। ব্যবসায়ের আরও একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো- এর সাথে ঝুঁকির সম্পর্ক থাকা। মূলত মুনাফা অর্জনের আশাতেই একজন ব্যবসায়ী বিনিয়োগ করে থাকেন। ব্যবসায়িক কর্মকান্ডের মাধ্যমে মুনাফা অর্জনের পাশাপাশি অবশ্যই সেবার মনোভাব থাকাটাও জরুরী।সাধারণভাবে মুনাফা অর্জনের লক্ষ্যে পরিচালিত অর্থনৈতিক কর্মকান্ডকে ব্যবসায় বলে। মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে মানুষ যে সব বৈধ অর্থনৈতিক কার্যাদি সম্পন্ন কওে থাকে তাকে ব্যবসায় বলে। পরিবারের সদস্যদেও জন্য খাদ্য উৎপাদন করার লক্ষ্যে হাস মুরগী পালন করা, সবজি ও ফসল চাষাবাদ করাকে ব্যবসায় বলা যায় না। কিন্তু যখন কোন কৃষক মুনাফার জন্য ধান, সবজি, ফল বা ফসল ফলায় তাকে ব্যবসায় বলে গণ্য করা হয়। তবে মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে পরিচালিত সকল অর্থনৈতিক কর্মকান্ড ব্যবসায় বলে গণ্য হবে যদি সেগুলো, দেশের আইনে বৈধ ও সঠিক উপায়ে পরিচালিত হয়।

ব্যবসায়ের প্রকারভেদ:

বর্তমানে ব্যবসায় শুধু দ্রব্য বা পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ের মধ্যে সীমিত নয়। পন্য, দ্রব্য ও সেবা, কর্ম উৎপাদন, বিনিময় ও এর সহায়ক কাজের সমষ্টিও ব্যবসায়।

পন্য বা দ্রব্য বিনিময় সংক্রান্ত সহায়ক কাজে পরিবহন, বিমা, ব্যাংকিং, গুদামজাতকরণ ও বিজ্ঞাপন, বিপণনও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এসবও ব্যবসায়ের অংশ।

আধুনিক ব্যবসাকে প্রধানত তিনভাবে ভাগ করা হয়েছে। যথা-

ক. শিল্প
খ. বাণিজ্য
গ. প্রত্যক্ষ সেবা

ক. শিল্প: যে কার্য প্রচেষ্টা বা প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ এবং এতে উপযােগ সৃষ্টির মাধ্যমে মানুষের ব্যবহার উপযােগী পণ্য প্রস্তুত করা হয় তাকে শিল্প বলে।

  1. প্রজনন শিল্প: অর্থনৈতিক উদ্দেশ্যে নির্বাচিত উদ্ভিদ ও প্রাণীর বংশবিস্তারকরণ প্রচেষ্টাকে প্রজনন শিল্প বলে।
  2. নিষ্কাশন শিল্প: যে শিল্প প্রচেষ্টার মাধ্যমে ভূগর্ভ, পানি বা বায়ু হতে সম্পদ উত্তোলন করা হয় তাকে নিষ্কাশন শিল্প বলে।
  3. নির্মাণ শিল্প: রাস্তা, ঘাট, ব্রিজ ইত্যাদি নির্মাণ কাজের সাথে জড়িত শিল্পকে নির্মাণ শিল্প বলে।
  4. সেবামূলক শিল্প: সেবা প্রদান কাজের সাথে জড়িত শিল্পকে সেবামূলক শিল্প বলে।
  5. উৎপাদন শিল্প: উৎপাদন কাজের সাথে জড়িত শিল্পকে উৎপাদন শিল্প বলে।

খ. বাণিজ্য: শিল্পে উৎপাদিত পণ্য প্রকৃত ভােগকারী বা ব্যবহারকারীর নিকট পৌঁছানাের ক্ষেত্রে যে সকল প্রতিবন্ধকতা দেখা দেয়, মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে তা দূরীকরণের জন্য গৃহীত যাবতীয় কাজের সমষ্টিকে বাণিজ্য বলে।

গ. প্রত্যক্ষ সেবা: ডাক্তারি, আইন বৃত্তি, প্রকৌশলী ইত্যাদি সেবা কাজের সাথে জড়িত কাজকে প্রত্যক্ষ সেবা বলে।

ব্যবসায় পরিবেশের ধারণা:

পরিবেশ হলাে কোনাে অঞ্চলের জনগণের জীবনধারা ও অর্থনৈতিক কার্যাবলীকে প্রভাবিত উপাদানের সমষ্টি। পরিবেশ দ্বারা মানুষের জীবনধারা, আচার-আচরণ, শিক্ষা, সংস্কৃতি, অর্থনীতি এবং ব্যবসা প্রভাবিত হয়। যে সব প্রাকৃতিক ও অপ্রাকৃতিক উপাদান দ্বারা ব্যবসায়িক সংগঠনের গঠন, কার্যাবলি, উন্নতি ও অবনতি প্রত্যক্ষ ও পরােক্ষভাবে প্রভাবিত হয় সেগুলাের সমষ্টিকে ব্যবসায়িক পরিবেশ বলে। কোনাে স্থানের ব্যবসায় ব্যবস্থার উন্নতি নির্ভর করে ব্যবসায়িক পরিবেশের উপর।

ব্যবসায়ের যেসব উপাদান ও অবস্থা ব্যবসায় কার্যাবলীকে প্রভাবিত করে তাদের সমষ্টিকে ব্যবসায় পরিবেশ বলে। ব্যবসায় প্রভাব বিস্তারকারী প্রাকৃতিক ও অপ্রাকৃতিক উপাদানগুলোর সমন্বয়ে ব্যবসায় পরিবেশ গঠিত হয়। যেসব অবস্থা বা পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করে এবং সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য অর্জনে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহযোগিতা পায়, তাকে ব্যবসায় পরিবেশ বলে।

ব্যবসায় পরিবেশ সম্পর্কে কয়েকজন মনীষীর সংজ্ঞা উল্লেখ করা হলো-

  1. অধ্যাপক ফিলিপ কটলার এর মতে, পরিবেশ হলো সমগ্র শক্তি এবং সত্তার সমন্বিত রূপ, যা বাহ্যিক এবং সম্ভাব্যভাবে কোন বিশেষ প্রতিনিধির সঙ্গে প্রাসঙ্গিকভাবে সম্পর্কযুক্ত।
  2. এন মিশ্রের মতে, যেসব বাহ্যিক উপাদান ব্যবসায় ও এর ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণে ব্যাপকভাবে প্রভাব বিস্তার করে, সেগুলোর সমষ্টিকে ব্যবসায় পরিবেশ বলে।
  3. সি বি গুপ্তের মতে, ব্যবসায় পরিবেশ বলতে বাহ্যিক শক্তি ও প্রতিষ্ঠানসমূহের সমষ্টিকে বুঝায়, যেগুলো ব্যবসায় কার্যক্রম ও তাদের ব্যবস্থাপকীয় নিয়ন্ত্রণকে প্রভাবিত করে।

ব্যবসায় পরিবেশের উপাদানসমূহ:

১. প্রাকৃতিক পরিবেশ
২. অর্থনৈতিক পরিবেশ
৩. সামাজিক পরিবেশ
৪. রাজনৈতিক পরিবেশ
৫. প্রযুক্তিগত পরিবেশ
৬. আইনগত পরিবেশ

ব্যবসায় পরিবেশের উপাদন সমূহের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা নিম্নরূপ:

Business environment

১. প্রাকৃতিক পরিবেশ: একটি দেশের আবহাওয়া, জলবায়ু, ভূ-প্রকৃতি, মৃত্তিকা, সাগর, নদ-নদী, আয়তন, অবস্থান, প্রাকৃতিক সম্পদ ইত্যাদির সমন্বয়ে যে পরিবেশ গড়ে ওঠে তাকে প্রাকৃতিক পরিবেশ বলে। ” ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম শুরু করার আগে প্রাকৃতিক বিষয়গুলি বিবেচনা করা উচিত। কারণ ব্যবসায় প্রাকৃতিক পরিবেশ দ্বারা খুব বেশি প্রভাবিত হয়। প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেমন: বন্যা, খরা, ঘূর্ণিঝড়, সুনামি ইত্যাদি ব্যবসায়ের পরিবেশকে প্রভাবিত করতে পারে।

২. অর্থনৈতিক পরিবেশ: কোনাে দেশে জনগণের আয় ও সঞ্চয়, অর্থ ও ঋণ ব্যবস্থা, বিনিয়ােগ, মূলধন ও জনসম্পদ, অর্থনৈতিক ব্যবস্থা, অর্থনৈতিক নীতি, বাণিজ্য চক্র, অর্থনৈতিক সম্পদ ইত্যাদির ওপর ভিত্তি করে যে পরিবেশের গঠিত হয় তাকে অর্থনৈতিক পরিবেশ বলে। অর্থনৈতিক পরিবেশ একটি দেশের ব্যবসায়ের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। প্রতিটি দেশে আলাদা আলাদা অর্থনৈতিক ব্যবস্থা রয়েছে। অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় পুঁজিবাদ, সমাজতন্ত্র এবং মিশ্র অর্থনীতি অন্তর্ভুক্ত বা জাতির।

৩. সামাজিক পরিবেশ: একটি দেশের সমাজের বা জাতির মানুষের সংখ্যা, ধর্ম, বিশ্বাস, চিন্তা চেতানা, শিক্ষা-সংস্কৃতি, রীতি-নীতি, দৃষ্টিভঙ্গি, মতামত, জীবন শৈলী ও দেশীয় ঐতিহ্য এসব মিলিয়ে যে পারিপার্শ্বিকতা গড়ে ওঠে তাকে সামাজিক পরিবেশ বলে। সামাজিক পরিবেশ বলতে আর্থ-সাংস্কৃতিক পরিবেশকে বােঝায়। একটি সমাজের মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি, বিশ্বাস, আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশা, ইচ্ছা, অভ্যাস, রীতিনীতি ইত্যাদির ব্যবসায়কে প্রভাবিত করে থাকে।

৪. রাজনৈতিক পরিবেশ: রাজনৈতিক পরিবেশ হলাে একটি দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি যেমন: দেশের সার্বভৌমত্ব, সরকারের স্থিতিশীলতা, দৃষ্টিভঙ্গি, রাজনৈতিক দল, নেতৃত্ব ও তাদের চিন্তা-ভাবনা, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ইত্যাদি মিলিত হয়ে যে পারিপার্শ্বিকতার সৃষ্টি হয় তাকে রাজনৈতিক পরিবেশ বলে।

ব্যবসায়ের উপর রাজনৈতিক পরিবেশের প্রভাব রয়েছে বহুগুণে। একটি দেশে বিরাজমান রাজনৈতিক ব্যবস্থা সেই দেশের ব্যবসায়িক ক্রিয়াকলাপগুলি: সিদ্ধান্ত, প্রচার, উৎসাহ, অবস্থান, নির্দেশ এবং নিয়ন্ত্রণ করে। দক্ষ ও গতিশীল রাজনৈতিক ব্যবস্থা জনগণের রাজনৈতিক অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে এবং নাগরিকদের ব্যক্তিগত সুরক্ষা দেয়। এটি অর্থনৈতিক বিকাশের একটি প্রাথমিক উপাদান।

৫. আইনগত পরিবেশ: একটি দেশের বাণিজ্যিক আইন, শিল্প আইন, পরিবেশ সংক্ষরণ আইন, আন্তর্জাতিক আইন, ভােক্তা আইন, কর্মসংস্থান, স্বাস্থ্য এবং সুরক্ষা আইন ইত্যাদি মিলিত হয়ে যে পরিবেশ গড়ে ওঠে তাকে আইনগত পরিবেশ বলে। অবৈধ ও বেআইনি ব্যবসায়িক কার্যক্রম রােধ করতে সরকার বিভিন্ন আইন প্রণয়ন করে সাধরণ জনগণকে রক্ষা করার জন্য। একজন ব্যবসায়ীকে সরকারের প্রদত্ত সকল আইন মেনেই ব্যবসায় পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। সুতরাং আইনগত পরিবেশ ব্যবসায়ের উপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব বিস্তার করে থাকে।

৬. প্রযুক্তিগত পরিবেশ: ব্যবসায়ের পরিবেশের প্রযুক্তিগত উপাদানগুলি যেমন: বিজ্ঞান ও কারিগরি শিক্ষা, গবেষণা, উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার, প্রযুক্তি আমদানির সুযােগ ইত্যাদি মিলিয়ে যে পরিবেশ গড়ে ওঠে তাকে প্রযুক্তিগত পরিবেশ বলে। মানসম্মত পণ্য ও পরিষেবা, পণ্যগুলির গুণমান, উৎপাদনশীলতা এবং প্যাকেজিংয়ের জন্য উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার যেমন: যন্ত্রপাতি এবং অটোমেশন ইত্যাদি। একটি প্রতিযােগিতামূলক ব্যবসায় পরিবেশে প্রযুক্তি উন্নয়নের মূল চাবিকাঠি। প্রযুক্তি ব্যবসায়কে আরও উন্নত ও দ্রুত চালাতে সহায়তা করে। নতুন প্রযুক্তি গ্রাহকদের কাছে নতুন পণ্য এবং পরিষেবা সরবরাহ করতে সহায়তা করে।

Life

Life is one of the most active members of our writing team. She puts his best foot forward to bring the trending news and Education topic. Life is a great writer too. Her pieces are always objective, informative and educative.
Back to top button