Assignment

‘বাংলাদেশের অর্থব্যবস্থায় ব্যক্তিগত ও সরকারি উদ্যোগ সম্মিলিতভাবে কাজ করে’—উক্তিটিতে। নির্দেশিত অর্থব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য উল্লেখপূর্বক বিভিন্ন অর্থ ব্যবস্থার তুলনামূলক সুবিধা ও অসুবিধা মূল্যায়ন

স্তরঃ এস.এস.সি পরীক্ষা ২০২১, বিভাগঃ মানবিক, বিষয়ঃ অর্থনীতি, বিষয় কোডঃ ১৫৩, মোট নম্বরঃ ১৬, অ্যাসাইনমেন্ট নম্বর-০১

অধ্যায় ও অধ্যায়ের শিরােনামঃ প্রথম অধ্যায়: অর্থনীতি পরিচয়

অ্যাসাইনমেন্টঃ

‘বাংলাদেশের অর্থব্যবস্থায় ব্যক্তিগত ও সরকারি উদ্যোগ সম্মিলিতভাবে কাজ করে’—উক্তিটিতে। নির্দেশিত অর্থব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য উল্লেখপূর্বক বিভিন্ন অর্থ ব্যবস্থার তুলনামূলক সুবিধা ও অসুবিধা মূল্যায়ন

শিখনফল ও বিষয়বস্তুঃ

  • বিভিন্ন অর্থনৈতিক ব্যবস্থার পরিচয় বর্ণনা করতে পারবে।
  • বিভিন্ন অর্থনৈতিক ব্যবস্থার তুলনামূলক সুবিধা ও অসুবিধা মূল্যায়ন পারবে।

নির্দেশনা (সংকেত/ধাপ ও পরিধি):

  • বিভিন্ন ধরনের অর্থনৈতিক ব্যবস্থার ধারণা
  • মিশ্র অর্থব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য;
  • বিভিন্ন অর্থব্যবস্থার তুলনামূলক সুবিধা ও অসুবিধা মূল্যায়নপূর্বক কোন অর্থনৈতিক ব্যবস্থাটি ভালাে তার স্বপক্ষে যুক্তি;

https://i0.wp.com/i.imgur.com/Iymr4si.jpg?w=780&ssl=1

এসএসসি পরীক্ষা ২০২১ অর্থনীতি ১ম এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর

বাংলাদেশের অর্থব্যবস্থায় ব্যক্তিগত ও সরকারি উদ্যোগ সম্মিলিতভাবে কাজ করে।

অর্থনীতির ধারণাঃ

জ্ঞান বিজ্ঞানের উন্নতির সাথে অর্থনীতির বিষয় এর পরিধি অনেক বেড়েছে। অতীত ও বর্তমান অর্থনীতি বিষয়ের সমন্বয় অর্থনৈতিক বিষয় এখন অনেক উন্নত সমৃদ্ধ। প্রথমে যারা অর্থনৈতিক বিষয় উপস্থাপন করেছে এদের মধ্যে অ্যাডাম স্মিথ, ডেভিড রিকার্ডো এবং জন স্টুয়ার্ট মিল অর্থনীতিকে সম্প্রদায় উৎপাদনের বিজ্ঞান বলে মনে করেন। এদের মধ্যে এডাম স্মিথকে অর্থনীতির জনক বলা হয়। অর্থনীতির এই ধারা ক্লাসিক্যাল অর্থনীতি হিসেবে পরিচিত। তখন অর্থনীতি বা Economics এর নাম ছিল রাজনৈতিক অর্থনীতি বা political Economy।

যে অর্থব্যবস্থায় ব্যক্তি মালিকানা ও বেসরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি বেসরকারি উদ্যোগ ও সামাজিক নিয়ন্ত্রণ বিরাজ করে তাকে মিশ্র অর্থব্যবস্থা বলে। বাংলাদেশের অর্থব্যবস্থা একটি মিশ্র অর্থব্যবস্থা। কেননা, বাংলাদেশের অর্থব্যবস্থায় ব্যক্তিমালিকানার পাশাপাশি সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রম হয়ে থাকে। অর্থাৎ অর্থব্যবস্থায় ব্যক্তিগত ও সরকারি উদ্যোগ সম্মিলিত ভূমিকা পালন করে। কাজেই আমরা বলতে পারি, বাংলাদেশের অর্থব্যবস্থা একটি মিশ্র অর্থব্যবস্থা। বাংলাদেশ ছাড়াও পৃথিবীর অধিকাংশ দেশে মিশ্র অর্থব্যবস্থা বিদ্যমান। যথা- যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, ভারত ইত্যাদি।

বিভিন্ন অর্থনৈতিক ব্যবস্থার ধারণা :

  • ধনতান্ত্রিক বা বাজার অর্থব্যবস্থা (Capitalistic or market economic system) : যে অর্থব্যবস্থায় প্রতিটি ব্যক্তি বা ফার্ম উৎপাদন, বন্টন ও ভোগের ক্ষেত্রে পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করে এবং বাজার ব্যবস্থা সরকারি হস্তক্ষেপমুক্ত থাকে, তাকে ধনতান্ত্রিক বা বাজার অর্থব্যবস্থা বলে৷ এ ধরনের বাজার ব্যবস্থায় প্রতিটি ব্যক্তি বা ফার্ম কোথায় বিনিয়োগ করবে, কি উৎপাদন করবে বা কি বিক্রয় করবে, কি দামে দ্রব্য বা সেবা বিনিময় করবে-এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে স্বাধীন থাকে৷ অর্থাৎ ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থা দ্রব্য বা সেবার দাম বাজারে চাহিদা ও যোগান এর মাধ্যমে নির্ধারিত হয়। এখানে অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সরকারের সরাসরি নিয়ন্ত্রণ থাকেনা। বর্তমানে পুরোপুরি ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থা না থাকলেও যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া প্রভৃতি দেশে ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থার প্রায় কাছাকাছি অর্থ ব্যবস্থা বিদ্যমান।
  • সমাজতান্ত্রিক বা নির্দেশনামূলক অর্থব্যবস্থা (Socialistic or Command Economic System) : এই অর্থব্যবস্থা ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থার ঠিক বিপরীত। যে অর্থব্যবস্থায় সম্পদ ও উৎপাদন উপকরণের মালিকানা রাষ্ট্রের এবং সকল অর্থনৈতিক কর্মকান্ড কেন্দ্রীয় সরকারের নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত হয় তাকে সমাজতান্ত্রিক বা নির্দেশনা মূলক অর্থব্যবস্থা বলে। এ অর্থব্যবস্থায় দ্রব্যের দাম নির্ধারণে স্বয়ংক্রিয় বাজার ব্যবস্থার কোন ভূমিকা থাকে না এবং উৎপাদিত দ্রব্য ভোগ ও বন্টনের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ বজায় থাকে।
  • মিশ্র অর্থব্যবস্থা (Mixed Economic System) : ধনতান্ত্রিক ও সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থার সংমিশ্রণই হচ্ছে মিশ্র অর্থব্যবস্থা। অর্থাৎ মিশ্র অর্থব্যবস্থা এমন একটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা যেখানে উৎপাদন, ভোগ ও বন্টন ইত্যাদি অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে স্বয়ংক্রিয় বাজার ব্যবস্থার সাথে সাথে সরকারি নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার সংমিশ্রণ ঘটে। এ ধরনের অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় অনেক অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত ব্যক্তি বা ফার্ম বাজার ব্যবস্থার মাধ্যমে নিয়ে থাকে। আবার সরকারও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • ইসলামী অর্থব্যবস্থা (Islamic Economic System) : ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। ইহা মানব জীবন ও সমাজের প্রতিটি ধাপে প্রয়োজনীয় বিধিবিধান ও পথ নির্দেশনা প্রদান করে । ইসলামী অর্থনৈতিক ব্যবস্থা শরীয়াহ এর আলোকে প্রতিষ্ঠিত। শরিয়াহ এর মূল ভিত্তি হচ্ছে কুরআন ও সুন্নাহ। যে অর্থব্যবস্থায় আল্লাহর বিধান অনুযায়ী অর্থনৈতিক কার্যাবলি পরিচালিত হয় এবং কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে অর্থনৈতিক সমস্যার সমাধান করা হয় তাকে ইসলামী অর্থব্যবস্থা বলে। এ ধরনের অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় আল্লাহর নৈকট্য লাভের আশায় মানুষ জাতি ও সমাজের কল্যাণ সাধনে সীমিত সম্পদের ব্যবহার ও নিয়ন্ত্রণ নিয়ে মানুষের আচরণ বিশ্লেষণ করা হয়।

মিশ্র অর্থব্যবস্থা এর বৈশিষ্ট্য :

  • সম্পদের মালিকানা : ও অর্থ ব্যবস্থার একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এখানে সম্পদের রাষ্ট্রীয় মালিকানার পাশাপাশি ব্যক্তিমালিকানা বিদ্যমান। আবার উৎপাদনের উপায়সমূহের ক্ষেত্রেও ব্যক্তিমালিকানার পাশাপাশি সরকারি মালিকানা স্বীকৃত।
  • ব্যক্তিগত ও সরকারি খাতের সহাবস্থান : মিশ্র অর্থনীতিতে ব্যক্তিগত ও সরকারি খাত পাশাপাশি অবস্থান করে। এখানে ব্যক্তিগত ও সরকারি খাতের শিল্প-কারখানা একত্রে কাজ করে। এই অর্থনীতিতে ব্যক্তিগত খাতে মুনাফা অর্জনই লক্ষ্য তবে সরকারি খাতে সামাজিক কল্যাণকে বেশি প্রাধান্য দেয়া হয়। অনেক সময় ব্যক্তিগত খাতের উপর সরকারি নিয়ন্ত্রণ ও বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়।
  • অর্থনৈতিক পরিকল্পনা : এখানে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা কেন্দ্রীয় পরিকল্পনা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমেই নিয়ন্ত্রিত হয়। তবে বেসরকারি উদ্যোক্তাদের উন্নয়ন পরিকল্পনা কে রাষ্ট্রীয় পরিকল্পনার সাথে সমন্বয় করা হয়।
  • দাম ব্যবস্থা : এ অর্থব্যবস্থায় বাজার অর্থনীতির দাম ব্যবস্থাকে অনুসরণ করা হয়। অর্থাৎ এখানে দ্রব্য বা সেবার দাম স্বয়ংক্রিয়ভাবে চাহিদা ও যোগানের মাধ্যমে নির্ধারিত হয়। তবে সরকার রাষ্ট্রীয় প্রয়োজনে দাম ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
  • ব্যক্তি স্বাধীনতা : মিশ্র অর্থব্যবস্থায় ব্যক্তিস্বাধীনতা রক্ষিত হয়। এখানে ব্যক্তি কি পরিমান ভোগ করবে এবং উৎপাদক কি দ্রব্য উৎপাদন করবে সে ক্ষেত্রে রাষ্ট্র খুব বেশি হস্তক্ষেপ করে না। তবে সমাজের স্বার্থে কোন কোন সময় ভোগ বা বিপণনের ক্ষেত্রে সরকার বিধিনিষেধ আরোপ করে।
  • বন্টন ব্যবস্থা : যেহেতু এ অর্থব্যবস্থায় ব্যক্তিমালিকানা বিদ্যমান, সেহেতু জাতীয় আয় এর সুষম বন্টন এখানে নিশ্চিত করা কঠিন।

বিভিন্ন অর্থনৈতিক ব্যবস্থার তুলনামূলক সুবিধা ও অসুবিধাসমূহ –

  • ভোক্তার স্বাধীনতার ক্ষেত্রে : ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থায় প্রত্যেক ভোক্তা তার নিজস্ব পছন্দ, ও রুচি অনুযায়ী অবাধে দ্রব্য ক্রয় ও ভোগ করতে পারে। অর্থাৎ পূর্ণ স্বাধীনতা বিরাজ করে। কিন্তু সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থায় অধিকাংশ ক্ষেত্রে ভোক্তারা সরকার ও কেন্দ্রীয় পরিকল্পনা নির্ধারিত উৎপাদিত দ্রব্যাদি ভোগ করে থাকে। কোন ভোক্তা ইচ্ছাকৃত অর্থ ব্যয় করে বাজারকে প্রভাবিত করে কোন কিছু উৎপাদন ও ভোগ করতে পারে না। আবার মিশ্র অর্থব্যবস্থায় ভোক্তা সাধারণত দ্রব্য ক্রয়-বিক্রয় ও ভোগের ক্ষেত্রে অবাধ স্বাধীনতা ভোগ করে। তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে দ্রব্যের উপর প্রভাব বিস্তার করতে পারে এবং প্রয়োজন অনুসারে কোন দ্রব্যের উৎপাদন নিয়ন্ত্রন করতে পারে।
  • সম্পদের মালিকানা ক্ষেত্রে : সম্পদ উৎপাদনের উপকরণ গুলো ব্যক্তিমালিকানায় থাকে। সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতিতে অধিকাংশ সম্পদ( জমি, কল কারখানা ইত্যাদি)ম ও উৎপাদনের উপাদান গুলোর মালিক হলো সরকার, সমবায় প্রতিষ্ঠান, যৌথ সামাজিক দল ইত্যাদি। আবার মিশ্র অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় ব্যক্তি তাঁর স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি ভোগ করতে পারে ও ক্রয়-বিক্রয় করতে পারে। পাশাপাশি গণদ্রব্য (মহাসড়ক) ও সেবা (স্বাস্থ্যসেবা) উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানসমূহ প্রধানত সরকার পরিচালনা করে।

বাংলাদেশের অর্থব্যবস্থায় ব্যক্তিগত ও সরকারি উদ্যোগ সম্মিলিতভাবে কাজ করে

  • প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে : সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থা অবাধ অভাব রয়েছে। কারণ, অধিকাংশ ক্ষেত্রে সরকারি উদ্যোগে উৎপাদন পরিচালিত হওয়ায় সেখানে বহুসংখ্যক বেসরকারি উদ্যোক্তার অবাধ প্রতিযোগিতা থাকে। কিন্তু ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থা দ্রব্য ও সেবা উৎপাদনে প্রথমে অনেক ফার্ম অবাধে প্রতিযোগিতা করে। ফলে তখন দ্রব্যের মান কম থাকে এবং নতুন নতুন আবিষ্কার সম্ভব হয়।
  • মুনাফা অর্জনের ক্ষেত্রে : ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থা উৎপাদক সর্বোচ্চ মুনাফা অর্জনের জন্য উৎপাদন করেন। মিশ্র কার্যক্রম পরিচালনা করার মাধ্যমে মুনাফা অর্জন করা সম্ভব হয় তবে তা অতিরিক্ত একচেটিয়া মুনাফা নয়। আর সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থায় উৎপাদন করা হয় সকল জনগণের কথা চিন্তা করে।

যে অর্থনৈতিক ব্যবস্থাটি ভালো তার স্বপক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করা হলো-

মিশ্র অর্থনৈতিক ব্যবস্থা হচ্ছে সর্বাপেক্ষা উৎকৃষ্ট অর্থব্যবস্থা। কারণ, এ অর্থব্যবস্থায় ব্যক্তি মালিকানা ও বেসরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি সরকারি উদ্যোগের মাধ্যমে সম্মিলিতভাবে উৎপাদন কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়। বিশ্বে কোথাও বিশুদ্ধ ধণতন্ত্র বা সমাজতন্ত্র নেই। তাই অনেকে মিশ্র অর্থব্যবস্থাকে একটি উন্নত অর্থব্যবস্থা বলে মনে করেন বিশ্বের অধিকাংশ দেশে মিশ্র অর্থব্যবস্থা বিদ্যমান রয়েছে।

উপসংহার:

মিশ্র অর্থনীতি মূলত ধনতান্ত্রিক অর্থনীতি ও সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতির সংমিশ্রণ। এ অর্থনীতিতে ধনতান্ত্রিক ও সমাজতান্ত্রিক উভয় অর্থনীতির কিছু কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ধনতান্ত্রিক অর্থনীতি বা সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি যে অর্থনীতির কথাই বলি না কেন কোন অর্থনীতিই ত্রুটিমুক্ত নয়। তাই অনেক দেশই অর্থনৈতিক সমস্যা সমাধানে মিশ্র অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকে। মিশ্র অর্থনীতিতে বেসরকারি খাতের উপর কতগুলো কাজ ছেড়ে দেওয়া হয়। আবার অনেক খাতের ওপর সরকারি নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখা হয়। যেহেতু বাংলাদেশের অর্থব্যবস্থায় মিশ্র অর্থব্যবস্থার বিভিন্ন বৈশিষ্ট পরিলক্ষিত হচ্ছে; সুতরাং বলা যায়, বাংলাদেশে মিশ্র অর্থনীতি বিরাজমান। অর্থাৎ বাংলাদেশের ব্যবস্থায় ব্যক্তিগত ও সরকারি উদ্যোগ সম্মিলিতভাবে কাজ করে।

Life

Life is one of the most active members of our writing team. She puts his best foot forward to bring the trending news and Education topic. Life is a great writer too. Her pieces are always objective, informative and educative.
Back to top button