শিশুর বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে শিশুকালকে বিভাজন করার প্রয়ােজন আছে কী? উত্তরের স্বপক্ষে যুক্তি দাও।
শিশুর বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে শিশুকালকে বিভাজন করার প্রয়ােজন আছে কী? উত্তরের স্বপক্ষে যুক্তি দাও।
শিশুকালকে বিভাজন করা মানে হলো শিশুদের মধ্যেও বৈষময সৃষ্ট করা । এতে করে তাদের মন্তিক্কে বিরূপ প্রভাব পড়বে। শিক্ষার সুযোগ লাভ করা শিশুর মৌলিক অধিকার । অধিকাংশ দেশেই সামাজিক দায়-দায়িত্ের অংশরূপে এবং অভিভাবকের দিক নির্দেশনায় কিংবা রাষ্ট্রের বাধ্যতামূলক শিক্ষানীতির আলোকে শিশুরা বিদ্যালয় গমন করে ।
এছাড়াও, ক্ষুদে শিশুরা কিন্ারগার্টেনের প্লে-ুপে আনন্দ ও খেলার ছলে শিক্ষাগ্রহণ করে শৈশবকালীন প্রাথমিক শিক্ষাকে আলোকিত ও আনন্দময় করে তুলে কিন্তু অনুরূত দেশ বা পশ্চাদমূখী দেশে মাঝে মাঝে কিংবা প্রায়শই মাতা-পিতার সাথে শ্রমকার্ধে অংশগ্রহণ করে অর্থ উপার্জনে জড়িয়ে পড়তে হয়।
আমাদের দেশেও বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের শিশু রয়েছে। যাদের মধ্যে অটিস্টিক প্রতিবদধ শিশুরাও রয়েছে । তাই তাদের শিশুকালকে বৈষম্য না করে । সবাইকে ভালো শিক্ষায় গড়ে তুলতে হবে। যাতে করে দেশের কোন শিশুর নেশষ্্যগত দিক গুলো ফুটে না ওঠে তবে বয়স অনুষায়ী শিশুদেরকের (বিভাজন করা যেতে পারে । এতে কোন বিরূপ প্রভাব দেখা দিবেনা ।
সকল বিষয়ের আপডেট তথ্য পেতে আমাদের Facebook page ও Facebook group এ যোগ দিন।
আরও দেখুনঃ
প্রশ্ন-২: সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
ক) বাবা-মা ও শিক্ষককে কীভাবে সম্মান করা উচিত?
খ) তােমার শ্রেণিতে একজন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী বন্ধু আছে। তার প্রতি তােমার আচরণ কেমন হবে?
প্রশ্ন-৪: শীতের শেষে শীতকালীন পােশাকের যত্ন কীভাবে নিবে বুঝিয়ে লিখ।